খাবারের দাবিতে বিক্ষোভ

feature-image

Play all audios:

Loading...

নেত্রকোনার পূর্বধলায় নারী নেত্রী নাজমা বেগমের নেতৃত্ব নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের খাবার ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের নিশ্চয়তা দাবিতে উপজেলা পরিষদ প্রবেশমুখে বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচি পালন


করেছে।


সোমবার দুপুরে নারী ও শিশুরা উপজেলার মঙ্গলবাড়িয়া বাজারে জড়ো হয়ে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে উপজেলা পরিষদ প্রবেশমুখে অবস্থান করে।


প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবস্থানে তাদের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল ‘লকডাউন দেন, ভাত দেন’, ‘সন্তান যখন না খেয়ে শোয়, কি করে মা-বাপ ঘরে রয়?’, ‘লকডাউন মানবো তবে, পেটে ভাত জুটবে যবে’ এসব শ্লোগানে শ্লোগানে


বিভিন্ন বয়সের নারী শিশু বিক্ষোভ সমাবেশ করে।


নাজমা বেগম বলেন, এক সপ্তাহ থেকে চলমান লকডাউনে আমাদের পরিবারে কোনো আয় নেই। খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছি। অনেকের স্বামী-সন্তান আয় রোজগারের আশায় বাজারে থাকায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম


ও সহকারী কমিশনার ভূমি দ্বারা পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানারও শিকার হয়েছেন। তাই নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া পরিবারের জন্য লকডাউনে প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য প্রদানের দাবি


জানান তিনি।


এ সময় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম সুজন উপস্থিত হয়ে আন্দোলনকারীদের প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী প্রদানের আশ্বাস দেন।


নেত্রকোনার পূর্বধলায় নারী নেত্রী নাজমা বেগমের নেতৃত্ব নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের খাবার ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের নিশ্চয়তা দাবিতে উপজেলা পরিষদ প্রবেশমুখে বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচি পালন


করেছে।


সোমবার দুপুরে নারী ও শিশুরা উপজেলার মঙ্গলবাড়িয়া বাজারে জড়ো হয়ে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে উপজেলা পরিষদ প্রবেশমুখে অবস্থান করে।


প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবস্থানে তাদের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল ‘লকডাউন দেন, ভাত দেন’, ‘সন্তান যখন না খেয়ে শোয়, কি করে মা-বাপ ঘরে রয়?’, ‘লকডাউন মানবো তবে, পেটে ভাত জুটবে যবে’ এসব শ্লোগানে শ্লোগানে


বিভিন্ন বয়সের নারী শিশু বিক্ষোভ সমাবেশ করে।


নাজমা বেগম বলেন, এক সপ্তাহ থেকে চলমান লকডাউনে আমাদের পরিবারে কোনো আয় নেই। খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছি। অনেকের স্বামী-সন্তান আয় রোজগারের আশায় বাজারে থাকায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম


ও সহকারী কমিশনার ভূমি দ্বারা পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানারও শিকার হয়েছেন। তাই নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া পরিবারের জন্য লকডাউনে প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য প্রদানের দাবি


জানান তিনি।


এ সময় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম সুজন উপস্থিত হয়ে আন্দোলনকারীদের প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী প্রদানের আশ্বাস দেন।